রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:৩৭ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
জুড়ীর অজ্ঞাত শহিদ শুয়ে আছেন শিলচরে,মুক্তিযুদ্ধ ৭১।নিউজ শিলচর স্বাধীন বাংলা সাহিত্য পরিষদের উদ্যোগে গবেষক এস এম শাহনূরের জন্মদিন পালন ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ পুলিশ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে আজ থেকে ৮ সপ্তাহের সার্জেন্ট নবায়ন সার্টিফিকেট কোর্স শুরু মুয়াজ্জিন হত্যা চেষ্টা মামলার আসামি অগ্রিম জামিনে এসে ভুক্তভোগী পরিবারকে হুমকি বঙ্গবন্ধুকে ট্রাফিক পুলিশের হৃদয়ে ছড়িয়ে দিতে নানা আয়োজন অদ্ভূত প্রেম।।ফেরদাউসী কুঈন জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীর জন্মদিনে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা -বায়েজীদ মাহমুদ ফয়সল টিডিএস গ্রান্ড কল্যাণ ও জাতীয় শুদ্ধাচার বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত তারাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের নব নির্মিত চারতলা ভবনের উদ্বোধন বেলাবোতে বিএমইউজে’র কমিটি গঠিত। আলি সভাপতি আলমগীর সম্পাদক
বেশি জানে শয়তানে – শাহাদত হোসেন

বেশি জানে শয়তানে – শাহাদত হোসেন

বেশি জানে শয়তানে - শাহাদত হোসেন

ইসলামের মতে, বেশি জানে শয়তানে

অনেক পুরনো উক্তি , ” বেশি জানে শয়তানে ” । জেনে কোন লাভ নাই,
” যত আমল তত নেকী “।
এভাবেই মানুষকে জ্ঞান-বুদ্ধিহীন রেখে নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরানো সম্ভব হয়। অন্যথায় সমস্যা আছে ।

কারন বেশি জন্য লোকেরাই অতীতে বহুবার অনেক সমস্যার সৃষ্টি করেছিল এবং বর্তমানেও করছে । তাদের কারণেই মানুষের ঈমান নিয়ে টানাটানি শুরু হয়ে যায় । আরবের কয়েকজন কবি নবীকে নিয়ে কবিতা লিখেছিল । তাদের মধ্যে দুইজনকে হত্যাও করা হয়েছিল ।

ইসলামের কথিত স্বর্ণযুগে ইবনে সিনা আল-রাজী, আল-কিন্দি, ফেরদৌসী, ওমর খৈয়াম ইত্যাদি মনীষীদের কারণে মানুষের ঈমান নিয়ে টানাটানি শুরু হয়েছিল । বাংলাদেশেও তসলিমা নাসরিন, হুমায়ুন আজাদ ইত্যাদি সহ বিভিন্ন যুক্তিশীল মুক্তমনাদের কারণে ঈমান নিয়ে টানাটানি শুরু হয়ে গিয়েছে । এককথায় কবি-সাহিত্যিক , দার্শনিক, বৈজ্ঞানিক , জ্ঞানীগুণী ও মুক্তমনা কেউই ইসলামের জন্য মঙ্গল জনক নয় ।

ছোটবেলায় শুনতাম, আল্লাহ যখন সিংহাসনে বসে ফেরেশতাদের নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে আলাপ আলোচনা ও পরামর্শ করেন তখন ইংলিশ শয়তান আসমানের দেওয়ালে কান দিয়ে তা শোনার চেষ্টা করেন । শয়তান যা কিছু শুনে ফেলেন তাই বৈজ্ঞানিকদের প্রদান করা হয় । সুতরাং জ্ঞ্যানের উৎস হল শয়তান। এই প্রসঙ্গে কোরআনের দুইটি আয়াত উল্লেখ করা হলো।

তারা উর্ধজগতের কিছু শুনতে পারেনা । কারণ চারিদিক দিয়ে তাদের প্রতি নিক্ষেপ করা হয় উল্কাপিণ্ড।
আস- সাফকাত – ৮
তবে কেউ সন্তরপনে কিছু শুনে ফেলশে তার পিছু ধাওয়া করে জলন্ত আগুন (উল্লকা পিন্ড )।
(আস সাফফাত- ,১০)

ধর্ম সমুহ মিথ্যার উপর প্রতিষ্ঠিত বিধায় এদের দুর্বলতা রয়েছে । এরা কখনোই যুক্তি ও প্রমানের মোকাবেলা করতে সমর্থ নয়। তাই ভন্ড ধর্ম ব্যাবসায়ীরা সর্বদাই নিজের অস্তিত্ব রক্ষার্থে জোরজবস্তির পথ অবলম্বন করে । জঙ্গিবাদের উৎপত্তি এভাবেই শুরু হয় । কিন্তু বিজ্ঞান সত্য বিধায় সে জোর জবরদোস্তি নয় বরং সর্বদাই মানুষকে যুক্তি-প্রমাণের দিকে আহবান করে ।

এই বিংশ শতাব্দীর বিজ্ঞানের যুগেও কিছু ধর্মান্ধ বেকুব মিথ্যার দুর্বলতাসমুহ বুঝতে পারে না ।

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




themesbazar_brekingnews1*5k
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD