১ নং সেক্টরের সাব্রুমে আমাদের সফল অভিযান ও দাদা অশোকানন্দ রায়বর্ধন মহাশয়
-হাসনাইন সাজ্জাদী
।।
বাংলাদেশের রামগড় উপজেলা সংলগ্ন ভারত অংশে দক্ষিণ ত্রিপুরার সাব্রুম ও হরিনা।এখানেই মুক্তিযুদ্ধকালে ছিল ১ নং সেক্টরের হেডকোয়ার্টার। আমরা যাকে এখানে আজ পেয়েছি সাব্রুমের অধিবাসী তিনি।তবে সমগ্র ভারতের লোকসংস্কৃতি গবেষক ও মুক্তিযুদ্ধের সময়কালে কিশোর তিনি ছিলেন কিশোর।তিনি শ্রদ্ধেয় অশোকানন্দ রায়বর্ধন দাদা।৭ আগস্ট ২০২২ অপরাহ্নে আমরা যখন দক্ষিণ ত্রিপুরার সাব্রুম যাই তখন তিনি প্রত্যাশিত ছিলেন আমাদের নিকট।পথপ্রদর্শক বিল্লাল হোসেন ভাই নিজেও একজন গবেষক ও সাংবাদিক।তিনিই মোবাইল করে তাঁকে উপস্থিত করেন ভারত- বাংলাদেশ মৈত্রী সেতুর কাছে।পেছন থেকে অপাংশু দা,সমীর দা,মৃণাল দা,আকরব দা ছিলেন তত্ত্বাবধানে।অশোকানন্দ দাদাকে পাবার পর অনেক ইতিহাস জানা এবং বোঝা হল।’৭১ এর সাব্রুম এবং আমাদের স্বাধীন বাংলা বেতার যা তখন ছিল বিপ্লবী বাংলা বেতার কেন্দ্র।এই সাব্রুম বাজারেই প্রথম বসানো হয়।পরিস্থিতি তখন ভিন্ন ছিল।হুটহাট পার্শ্ববর্তী দেশের সীমানায় ডুকে পড়া।তখন অশোকানন্দ দাদা এবং তার থেকে সিনিয়ররাই পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন।তারাও আজ বয়সে উপনীত।তাদের সঙ্গে কথা বলে আমরা আমাদের ইতিহাস জ্ঞানের গ্যাপ ফিলাপ করতে চাই।
সে লক্ষ্যেই পূর্ব ভারত তথা ত্রিপুরা ভ্রমণে আমাদের টিম এবং যৎসামান্য সাফল্য নিয়ে ফেরা।পূর্বাপর প্রকাশ করবে কবি ও সাংবাদিক লোকমান হোসেন পলার লেখা ত্রিপুরা অঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গ্রন্থ।সে গবেষণাই চলছে…
Leave a Reply