অক্সিজেন।।
নাহার শিমু।।
লীলাবতী কথন
।।
আজ কয়েকটা দিন ধরে চাঁদের আলো দেখি না
বাইরের মুখ দেখিনা
রুম থেকে বের হই না
বারান্দার মুখ দেখি নাই।
শুধু তোমার কারনে তোমাকে বড্ড বেশি দেখতে ইচ্ছে করে মনটা অস্থির হয়ে গেছে ছটফট করতে থাকি সারাক্ষণ কবুতরের মত ।
আর বুকের ভিতরে তীব্র কষ্ট হয় আস্তে আস্তে ঝিমিয়ে যাচ্ছি এভাবে থাকতে থাকতে হয় তোবা আর কিছুদিন পথটা চলতে পারব তারপরে তার নিঃশ্বাস চলবে না।
“শেষ রাতে ফাল্গুনের রাতের আঁধারে যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ,
মরিবার হ’লো তার সাধ।
সারাদিনরাত এখন বিছানায় শুয়ে থাকি ।
পাশের রুমে ছেলে টা থাকে,,
মনের ভিতর কত ভালোবাসা এতটা ভালোবাসা হয়তো কখনো আর কাউকে বাসিনি।
প্রেম আছে
আশা আছে।
এখনো বুকের ভিতরে জোনাকিরা জেগে পাহারা দেয় তোমার জন্য বাকি কতটুকু পথ চলার জন্য তুমি কখন আসবে সেই প্রতীক্ষায়…
জ্যোৎস্নায় তবু আমি দেখি দেখি কোন ভুত?
ঘুম কেন ভেঙে গেল আমার?
অথবা হয়নি ঘুম বহুকাল…
লাশকাটা ঘরে শুয়ে ঘুমাই এবার।
কোনোদিন জাগবো না আর…”
যতদিন তুমি না এসে মন থেকে অভিমান ভুলে গিয়ে অভিযোগ ভুলে গিয়ে ভালবেসে আমায় যত্নে আগলে সম্মানের সহিত না রাখবে !!
ততদিন আমি আর আমার ঘুম থেকে জেগে উঠবো না
ওমনি হয়তো অক্সিজেনটা যাবে চলে নিঃশ্বাসটা যাবে বন্ধ হয়ে।
Leave a Reply