বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন

বৌদ্ধ পূর্ণিমা -মধুশ্রী ববন্দ্যোপাধ্যায়

বৌদ্ধ পূর্ণিমা -মধুশ্রী ববন্দ্যোপাধ্যায়

আজ বুদ্ধ পূর্ণিমা
———————–
মধুশ্রী বন্দ্যোপাধ্যায়

গৌতম বুদ্ধর জন্ম তারিখ কোথাও লেখা নেই। তবে অধিকাংশ ইতিহাসবিদ মনে করেন ৪৮৩ সাধারণ পূর্বাব্দে তিনি মারা গেছেন। মৃত্যুর কিছু আগে গৌতম বুদ্ধ নিজে বলেছেন তাঁর বয়স আশি বছর — তার থেকে অনুমান করা যায় ৫৬৩ সাধারণ পূর্বাব্দে তাঁর জন্ম।
পুত্রের জন্মের পরেও তাঁর মনে হয়েছিল পৃথিবীতে মানুষ জন্মায় শুধুমাত্র জরা, ক্ষয় ও মৃত্যু যন্ত্রণা ভোগ করবার জন্য। এই দৃষ্টিভঙ্গি অবাক করে। সন্তান জন্মালে যেমন সংসারে আরও বেশি করে মানুষ আবদ্ধ হয়, তেমনই সন্তানকে দুই পায়ে দাঁড় করানোর দায়িত্ব থাকে বাবা ও মায়ের ওপরে। তিনি হয়তো সন্তানের প্রতি তাঁর দায়িত্ব পালন করেননি। ঘর ছেড়েছিলেন আরো বড়ো কোনো কারণে।
গৌতম সন্ন্যাস গ্রহণ করেছিলেন, কারণ তাঁর মনে হয়েছিল ক্ষণস্থায়ী আমোদ আর জীবনভর যন্ত্রণার হাত থেকে পরিত্রাণ পাবার এটাই সঠিক পথ। দীর্ঘ ৬ বছরের সাধনায়, বিভিন্ন পথ পরিক্রমা করে, নিজের চিন্তার পরিবর্তন ঘটিয়ে গৌতম, বুদ্ধত্ব প্রাপ্ত হয়েছিলেন।
তখন তাঁর বয়স ৩৫ বছর।
বুদ্ধের সময়ে পৃথিবীটা কেমন ছিল? যে সময়ে বুদ্ধ উত্তর ভারতে তাঁর বাণী প্রচার করছেন তখন চীনে ছিলেন দার্শনিক কনফুসিয়াস। বুদ্ধের জন্মের দুই শতাব্দী আগে পারসিক জরথুস্ত্র এক নতুন ধর্ম প্রচার করেছেন। গ্রিসে তখন গৌরবময় ক্ল্যাসিকাল যুগের সভ্যতা চলছে। পৃথিবী তখন মননশীলতায় উর্বর। কনফুসিয়াস, বুদ্ধ ও পীথাগোরাস একই সময়ে এই পৃথিবীতে তাঁদের কর্মকাণ্ড চালিয়েছেন।
বুদ্ধ ছিলেন মহান যুক্তিবাদী এবং মানুষের ঐহিক দুঃখদুর্দশা থেকে মুক্তির লক্ষ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ চিন্তক ও কর্ণধার: পরবর্তী কালে বৌদ্ধ ধর্ম ও তাঁর শিষ্যরা অযৌক্তিকভাবে তাঁর বিশিষ্টতা নষ্ট করে তাঁকে সাধারণ করে ফেলেছে।
বুদ্ধ কি নাস্তিক ছিলেন?
প্রাচীন ভারতবর্ষে নাস্তিক অর্থ প্রাথমিকভাবে বেদবিরোধী। যে ঈশ্বরকে প্রামাণ্য বলে স্বীকার করেন না এবং বেদকেও প্রামাণ্য হিসেবে স্বীকার করেন না তিনিই নাস্তিক। যে পরলোকে বিশ্বাস করেন না উপনিষদে তাকেও নাস্তিক বলা হয়েছে। ঈশ্বর, পরলোক ও বেদ – এই তিন ছিল ব্রাহ্মণ্য ধর্মের তিন স্তম্ভ — এর একটি বিশ্বাস না করলেই সে নাস্তিক।
কেউ যদি আত্মা বা পরলোকে বিশ্বাস করেন কিন্তু বেদে অবিশ্বাস করেন তিনি ব্রাহ্মণ্য দর্শন অনুযায়ী নাস্তিক। পরবর্তীকালে যারা যজ্ঞে অবিশ্বাসী তাদেরও নাস্তিক বলা হয়েছে। যজ্ঞ বেদের অংশ।
মহাবোধি জাতকে বলা হয়েছে, ‘দান নেই, যজ্ঞ নেই, হোম নেই, ভালমন্দ কর্ম ফলের পরিণাম নেই, মাতা নেই, পিতা নেই, ইহলোক নেই, পরলোক নেই–৷’ এখানে যজ্ঞ, দক্ষিণা, ইত্যাদি যজ্ঞসংশ্লিষ্ট তথাকথিত পুণ্যকর্মকে অস্বীকার করা হয়েছে। এবং জীবনের অন্তে মানুষের স্বপ্ন যে পরলোক, তাকেও অস্বীকার করা হয়েছে।
যজ্ঞ সব কাম্যবস্তুর প্রতিশ্রুতি দেয়; সুখ, জয়, ধন, ঐশ্বৰ্য – তবে মানুষ ভোগ করবে তো শরীর দিয়ে! সেই শরীরের তিনটি বড় সংকট হল ব্যাধি, জরা ও মৃত্যু — এগুলি নিবারণের কোনও বিধান বেদে নেই। বেদের নির্দেশিত পথে যখন এই তিন মহাসংকটের জন্য কোনও প্রতিবিধান নেই, তখন বেদের পথে স্থায়ী সুখের পথনির্দেশও পাওয়া যাবে না। ইহলোকে অধিকাংশ মানুষের সুখ নেই, সুখকর পরলোকের অস্তিত্ব সম্বন্ধে নিশ্চয়তা নেই।
বুদ্ধ মনে করতেন পুরোহিতরা যেসব প্রথার ওপরে জোর দেন, প্রকৃতপক্ষে সেগুলো মূল্যহীন। মানুষ কীভাবে তার জীবন যাপন করবে সেটাই তার একমাত্র পরিচয়।
বুদ্ধ বেদ ও যজ্ঞের ক্রিয়ায় অবিশ্বাসী ছিলেন। তাই ব্রাহ্মণ্যবাদীর চোখে বৌদ্ধ দর্শন নাস্তিক্যবাদ।
বুদ্ধ ও নারী
বুদ্ধ নারীদের সংঘে থাকবার অধিকার দেন। পরিবারের বাইরে গিয়ে নারীর ধর্ম পালনের অধিকারকে স্বীকৃতি দেন। এর বহু পরে ক্যাথলিকরা নানদের সংঘে থাকবার অনুমতি দিয়েছেন।
তাহলে একথা কি বলা যাবে যে, বুদ্ধ নারীদের প্রতি অনুকূল মত রেখেছেন?
অস্বীকার করা যায় না, নারীদের প্রতি বুদ্ধের মনোভাব সবসময়ে অনুকূল ছিল না। তিনি সংঘের মধ্যেও নারীদের পুরুষের সমান আসন দেবার পক্ষপাতী ছিলেন না — সংঘের পুরুষদের নৈতিক জীবন নিয়ে তিনি চিন্তিত ছিলেন। অবশ্য তারপরে ২.৫ হাজার বছর কেটে গেছে। এখনও, যে কোনো যৌন শিথিলতা (অথবা স্যাপিয়েন্সের স্বাভাবিক প্রবৃত্তি) দায়ভার চাপে নারীদের ওপরেই। এমনকী নারীরাও নারীদের ত্রুটিযুক্ত করে পুরুষতন্ত্রকে দায়ভার মুক্ত করার পক্ষাবলম্বন করে।
বারাঙ্গনা আম্রপালি
বুদ্ধের মৃত্যুর কিছু আগে বৈশালীতে তাঁর শেষ সফরকালে নগরনটি, বারাঙ্গনা আম্রপালি তাঁকে খাবার পরিবেশন করার সুযোগ পেয়েছিলেন। আম্রপালি বুদ্ধের ধর্মোপদেশ শুনে গভীরভাবে আলোড়িত হন এবং তাঁকে নিজ গৃহে খাবারের আমন্ত্রণ জানান। বুদ্ধ নীরবে তার প্রস্তাবে সম্মতি জানিয়েছিলেন। আসার সময়, আম্রপালির রথ বৈশালীর যুবরাজদের সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে যারা নিজেরাও বুদ্ধকে তাদের সাথে ভোজের জন্য আমন্ত্রণ জানাতে যাচ্ছিলেন। তারা আম্রপালিকে ‘আম-মহিলা’ বলে অপমান করতে থাকে এবং রাস্তার একপাশে সরে গিয়ে অভিজাতদের যাবার জায়গা করে দিতে বলে। তখন আম্রপালি বললেন যে, বুদ্ধ তার বাড়িতে নিমন্ত্রণ খেতে আসছেন। আম্রপালির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার কারণে বুদ্ধ যুবরাজদের ফিরিয়ে দেন।
বুদ্ধ আম্রপালির সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন এবং সেজন্যই নিজের শিষ্যদের আম্রপালির উপস্থিতিতে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছিলেন যাতে তারা তার প্রতি মোহিত না হয়ে যায়।
এরপর, আম্রপালি রাজনর্তকী হিসেবে নিজের পদ পরিত্যাগ করেন এবং বৌদ্ধ মত অবলম্বন করে বৌদ্ধ অনুশাসনের সক্রিয় সমর্থকে পরিণত হন।
পৃথিবীতে বোধহয় আর একটি উদাহরণ নেই, যেখানে এক মহামানব সমাজের চোখে নিচু হবার ঝুঁকি নিয়েও, বারাঙ্গনার আকর্ষণের পরিধি জেনেও, সমাজের ধনিক ও রাজশক্তির আহ্বান উপেক্ষা করেও, কথা রাখতে নগরনটির বাড়িতে গিয়ে আতিথ্য গ্রহণ করেন। তাঁর আধুনিকতা, তাঁর মানসিক দার্ঢ্য ও ঔদার্য, তাঁর বিবেচনা ও বোধ আমাদের আজও পথ দেখতে পারে।
একই সঙ্গে বলা দরকার, আম্রপালির পুত্র বিমলা কোন্দন্নাও বৌদ্ধ ভিক্ষু হন এবং সর্বজনশ্রদ্ধেয় হয়ে ওঠেন।
সমাজে ও সংঘে নারীর অবস্থান নিয়ে বুদ্ধের মানসিক দ্বন্দ্ব ছিল।
বুদ্ধ গণিকাগৃহে অন্নগ্ৰহণ করেন, ধর্ষিতা নারীকে পুনরায় সম্মানের আসনে বসান; আবার নারীদের সংঘে প্রবেশ করতে দিতে তার অনীহা প্রমাণ করে নারীদের নিয়ে তিনিও দ্বিধা-দ্বন্দ্বের ঊর্ধে ছিলেন না।
বাস্তবে, মানব বা মহামানব, কেউই একমাত্রিক নন!
বুদ্ধের দর্শন
৪৮৩ সাধারণ পূর্বাব্দে ৮০ বছর বয়সে বুদ্ধ মারা যান। বুদ্ধ নিজে কোন গ্রন্থ রচনা করেননি, তিনি দর্শনচর্চার বিরোধী ছিলেন। তবে সান্ত্বনা, তাঁর বাণীর মূল কথা তাঁর মৃত্যুর ১০০ বছরের মধ্যে কিছুটা লিপিবদ্ধ হয়েছে।
বৌদ্ধ ধর্মমত সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করে না। এই মহাবিশ্ব এক কন্টিনুয়াম, আগে ছিল, এখনও আছে। কোন স্বর্গীয় মধ্যস্থতাকারী নেই। ঈশ্বর আছে কি নেই এই দ্বন্দ্ব কোনভাবেই ইহকালের কষ্ট দূর করতে পারবে না।
“বল সেই ঈশ্বর কে? পৃথিবীব্যাপি সমস্ত ভূত (পদার্থ)ই তো সমস্ত কিছুর কারণ বলে দেখা যায়। (হেতু ব্যাতীত কার্য্য হয় না তা সত্যি, সেই হেতুই নাকি ঈশ্বর, ইশ্বরবাদীদের এই মত) সেই পদার্থই তো ঈশ্বর বলে মনে হয়, তা হলে ভিন্ন নাম নিয়ে অনর্থক শ্রম করছ কেন?”- প্রজ্ঞাপারমিতা ১১৫।
অহিংসা হল ধর্মের মূল কথা, তিনি বিরোধী মতের ক্ষেত্রে বারবার সহিষ্ণুতার পরিচয় দিয়েছে। অশোকের জীবনে সেই অহিংসা ও ধম্মপথে চলার দিগনির্দেশ আছে।
বুদ্ধের উপদেশ ছিল জোরালো ও সহজে বোধগম্য। একটা উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে-
কয়েকজন অন্ধ একটা হাতির শরীরের বিভিন্ন অংশ হাত দিয়ে স্পর্শ করছিল।একজনের মনে হয়েছে, হাতি হল স্তম্ভের মতো। তিনি হাতির পায়ে হাত দিয়েছিলেন। যিনি হাতির মাথায় হাত দিয়েছিল তিনি বললেন, হাতি হল হাঁড়ির মতো। আর যিনি হাতির শুঁড় স্পর্শ করেছেন তিনি বলেন, হাতি হল লাঙ্গলের মতো।
বুদ্ধ এই উদাহরণ দিয়েছেন পৃথিবী অনন্ত কিনা এই বিতর্কে। আজকে এই একই বিতর্ক করা হয় মহাবিশ্বের সীমানা নির্ণয়ে।
যেটা প্রণিধানযোগ্য, তা হল তিনি যা জানেন না তা বলতে চাননি। তিনি সর্বজ্ঞ নন!
বর্ণপ্রথা ও তাঁর মতামত
বুদ্ধের আবির্ভাবের ফলেও সামাজিক বিন্যাস পরিবর্তিত হয়ে যায়নি। অন্য তিন বর্ণের চেয়ে ব্রাহ্মণদের শ্রেষ্টত্বের দাবি বুদ্ধ অস্বীকার করেছেন। বলেছেন, ব্রাহ্মণদের চাইতে ক্ষত্রিয় হল উচ্চতর বর্ণ। তিনি ছিলেন ব্রাহ্মণ্য বিশ্বের দৃষ্টিভঙ্গির সমালোচক। তবে বৈশ্য বা শূদ্রদের চাইতে ব্রাহ্মণ বা ক্ষত্রিয়ের শ্রেষ্টত্ব নিয়ে বুদ্ধ প্রশ্ন তোলেননি।
অপর দিকে বৌদ্ধ ধর্মে অন্তত এটুকু দেখান হয়েছে যে, নির্বানের সন্ধানে বর্ণের কোন মূল্য নেই।
তবু তিনি তার যুগের ঊর্ধে উঠেছিলেন, বহুদূর পর্যন্ত যুক্তিসিদ্ধ ভাবে চিন্তা করেছিলেন, ভোগ ও সম্পদের মধ্যে পূর্বজীবন কাটিয়ে শুধু মানুষের দুঃখ দূর করবার জন্য সর্বত্যাগী হয়েছেন। আজ থেকে আড়াই হাজার বছর আগে নারীকে সংঘে স্থান দিয়েছেন।
অনুসন্ধানী বুদ্ধ
মৃত্যুর মুহূর্তেও তিনি তাঁর শিষ্যদের বারবার প্রশ্ন করতে বলেন। ‘ভ্রাতৃগণ, তোমাদের মনে ধম্মপথ সম্বন্ধে দ্বিধা থাকতে পারে, যদি থাকে আমাকে জিজ্ঞেস কর।’ কেউ প্রশ্ন করেন না, শেষে তিনি বলেন ‘তোমার নিজের মধ্যেই আলোর সন্ধান কর। এছাড়া আর কোনো আলো নেই।’
বুদ্ধ চাইতেন, সাধারণ মানুষ নিজের বিচারবুদ্ধি, অন্তরের আলো, ভালো ও মন্দ কর্মের পরিণতির অভিজ্ঞতা দিয়ে জীবনকে বুঝে নিক। তিনি জীবনভর যা করেছেন অন্য সকলের কাছে সেটাই প্রত্যাশা করতেন। অন্যান্য ধর্মগুরুরা সাধারণ মানুষের বিচারবুদ্ধির ওপরে এতটা আস্থা রেখেছেন, এমন আমার চোখে পড়েনি।
তাঁর যেকোনো বিষয়ে অত্যুক্তি না করা, যা জানেন না (আর সেটাই স্বাভাবিক) তা জানার ভান না করা, সাধারণের ওপরে বিশ্বাস রাখা, এমনকি তাঁর মৃত্যুর পরে তাঁর কথা মানুষ মনে রাখবে কিনা এই নিয়েও তাঁর দ্বিধা — এই সব আমাকে আকর্ষণ করে। আরও সহস্র কোটি মানুষকে ২.৫ হাজার বছর ধরে আকর্ষণ করে এসেছে।
সর্বোপরি মৃত্যু মুহূর্তে তাঁর কন্ঠে ধ্বনিত হয় শাশ্বত বাণী– সমুদয় সৃষ্ট বস্তুই ধ্বংসশীল।
ভারতবর্ষের অন্যতম শ্রেষ্ঠ চিন্তাবিদ, যুক্তিবাদী ও নিঃসন্দেহে শ্রেষ্ঠ সন্তান। গৌতম বুদ্ধ।

তথ্যসূত্র
১) রাহুল সাংকৃত্যায়ন – মহামানব বুদ্ধ, অনুবাদ অভিজিৎ ভট্টাচার্য্য, চিরায়ত প্রকাশন
২) সব্যসাচী ভট্টাচার্য্য, কিশোর পাঠ্য গৌতম বুদ্ধ , অনুবাদ জয়ন্তী চট্টোপাধ্যায়, ন্যাশনাল বুক ট্রাস্ট
৩) সুকুমারী ভট্টাচার্য, “প্রবন্ধ সংগ্রহ,” ১ খন্ড, গাঙচিল, প্রথম সংস্করণ, প্রথম অধ্যায় (২০১২ – ২০১৪)
৪) রামশরণ শর্মা, “প্রাচীন ভারতে শূদ্র,” কে পি বাগচী এন্ড কোম্পানি, প্রথম সংস্করণ, দ্বিতীয় অধ্যায় (১৯৮৯)
৫) অনুবাদক ভিক্ষু শীলভদ্র, দীঘ নিকায়, মহাবোধি বুক এজেন্সি
৬) অনুবাদক ড. বিনয়নেন্দ্রনাথ চৌধুরী, মঝ্ঝিমা নিকায় , ১৯৯৩

Madhusree Bandyopadhyay
05/05/2023

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




themesbazar_brekingnews1*5k
© All rights reserved © 2020
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD