আমার দেখা আমার লেখা -১৬।।
-হাসনাইন সাজ্জাদী
আমার বিজ্ঞান কবিতার থিয়োরির বিশ্বস্বীকৃতি
।।
বিশ্বের প্রথম বিজ্ঞান কবিতার প্রতিযোগিতার পোস্টার।বিশ্ব সাহিত্যের বাঁকবদলে তা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।বাংলাসাহিত্যের ইতিহাসেও বটে।আমি বিজ্ঞান কবিতার আন্দোলন করছি ১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে।বিগত ১৩ ডিসেম্বর ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দে সে ধারাবাহিকতায় জাপানের টোকিও ইউনিভার্সিটি অব ফরেন স্ট্যাডিজে, চতুর্থ আন্তর্জাতিক বঙ্গবিদ্যা সম্মেলনে ‘সায়েন্স পোয়েট্রি ইন সায়েন্স এজ’ গবেষণাপত্র উপস্থাপন করার সুযোগ পাই।গবেষণাপত্র উপস্থাপনের পরপরই বিশ্বব্যাপী কবিতার এ বাঁকবদল প্রস্তাবনা সংবাদ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।তাতে উত্তর আমেরিকার নর্থ ক্যারোলাইনা রাজ্যের ইভেন্ট হরাইজন- ম্যাগাজিন ৫০০ ডলারের বিজ্ঞান কবিতার এ প্রতিযোগিতা আহবান করেছিল।এটা আমার থিয়োরি উপস্থাপনের প্রথম সাফল্য ছিল।পরবর্তীকালে আমেরিকার কবিতার মাস এপ্রিলে নিউজ উইক ম্যাগাজিন তার অনলাইন সংস্করণের ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ২ এপ্রিল সংখ্যাকে বিজ্ঞান কবিতা সংখ্যা হিসেবে প্রকাশ করে।যারা শুরু থেকে বিজ্ঞান কবিতার যারা বিরোধী ছিলেন,বলতেন কবিতার আবার বিজ্ঞান কী?কবিতাতো কবিতাই,অথবা এও যারা বলতেন কবিতাতো বিজ্ঞানই।বিজ্ঞান কবিতার আবার প্রয়োজনীয়তা আছে কি? তাদের জন্য তা ছিল মোক্ষম জবাব।
এভাবে আমার উপস্থাপিত বিজ্ঞান কবিতার থিয়োরি আজ বিশ্বস্বীকৃতি লাভ করেছে।
Leave a Reply